সন্ধে নামার আগেই অন্ধকার বাজিয়ে যাচ্ছে স্বর।দিগন্তে পাখির সংবাদ ফুরিয়ে আসছে।নিম আলোয় শেষ সজ্জাটুকু সেরে নেওয়ার অপেক্ষা।
এসবই পারম্পর্যহীন ভ্রমণ মালার মতো গেঁথে তুলছে বাতাস।
একা গাছের কাছে পড়ে থাকে দিনের আলাপ,একটা লেডিস সাইকেল আর কিশোরীর রক্তাক্ত শালোয়ারের অসহায়তা । দিনের আলোর শেষাংশ নাকি ক্লান্তির রক্তিমটুকু শুষে নিতে তৎপর তখন মাটি জল আর আকাশ।
সব অসফল চিৎকার ডানা গুটিয়ে নেয় মেঘমিছিলে।
মীনগন্ধা অন্ধকারে ডুবে যায় নীলচতুর্দশীর চাঁদ।
মাছি উড়ে আসে চ্যাটালো রক্তের স্বাদে।টাটানো উরুভাঁজের জবানবন্দি নেয় নিশাচর পিঁপড়ের দল।
মাটি ফুঁড়ে ডুকরে ওঠে জননীআলোর কান্না ।কারা যেন গান ভাসায়।যন্ত্রণার গান। কণ্ঠরোধের গান।
বিনুনির পাশে নিশ্চুপ অন্ধকার। ডাহুকভোরের নিস্তেজ ছুঁতে চায় মাতৃগর্ভের তরল, ঝিল্লির আড়াল।ফিরতে চায় সেই অতল নিরাপদে যেখানে ত্রিশূলবিদ্ধ যন্ত্রণা নেই,রক্তে মাছি ভন ভন নেই, পিঁড়িপাতা ভয়ের কড়ানাড়া নেই।.....শুধু এক অভিন্ন এ্যাম্বিলিকাল কর্ড... দিগন্ত প্রসারী জুড়ে থাকে পরস্পর।
সাদাজ্যোৎস্নার নাভি ফুঁড়ে কেঁপে ওঠে কিশোরীঠোঁট-
ধরে থাকো মা,আমাকে গর্ভে রাখ আজীবন।
বিনুনির পাশে নিশ্চুপ অন্ধকার। ডাহুকভোরের নিস্তেজ ছুঁতে চায় মাতৃগর্ভের তরল, ঝিল্লির আড়াল।ফিরতে চায় সেই অতল নিরাপদে যেখানে ত্রিশূলবিদ্ধ যন্ত্রণা নেই,রক্তে মাছি ভন ভন নেই, পিঁড়িপাতা ভয়ের কড়ানাড়া নেই।.....শুধু এক অভিন্ন এ্যাম্বিলিকাল কর্ড... দিগন্ত প্রসারী জুড়ে থাকে পরস্পর।
সাদাজ্যোৎস্নার নাভি ফুঁড়ে কেঁপে ওঠে কিশোরীঠোঁট-
ধরে থাকো মা,আমাকে গর্ভে রাখ আজীবন।
Tags:
গদ্য