।। ক্ষমতার মধুমাস।।
মধুমাস হাঁসফাঁস আগুনের ধুম
বুদ্ধিওয়ালাদের চোখে শীতঘুম
পাশ ফিরে শোয় তারা আরাম যাপনে
মিছে কেন নাড়াচাড়া মাটির কাঁপনে?
চোর-বাটপারদের অবাধ চারণ
মানুষের ফোঁস করা নেহাতই বারণ
সুবোধের বোধ গেছে কারো গেছে জাত
প্রশ্নহীন আনুগত্যে কেউ কুপোকাত
মায়ের চোখের জলে ভিজছে মানুষ
মাটির সে চূড়ামণি কথার ফানুস
কেউ যদি কিছু বলো ফাটকেই বাস
নয়তো হতেও পারো লহমায় লাশ!
।। সময় দুঃসময় ।।
দ্যাখ, এখন কেমন গায়ে সইছি সব
দুয়োর ধরে বসে বসে সময় দিচ্ছে
নতুনতর পাঠ, আচার বিচার
পাল্টে ফেলে শিখে যাচ্ছিও বেশ
যাই ঘটুক কালোসাদা গায়ে মাখিনা তেমন
বরং সন্ধ্যে হলেই তোফা সময় কাটে
ঘন্টাখানিক হট্টমেলার গুঁতোগুঁতির হাটে।
দ্যাখ, এতো পাঁক এতো জঞ্জাল দুর্গন্ধে ম'ম
দান তোষণ খয়রাতি আর লুঠ বখরার খেলা
আনন্দে মন লুফে নিচ্ছে বেশ
তারই মধ্যে ডুবছি ভাসছি কেমন অক্লেশে
রাগ বা ক্ষোভের তিক্ত বিকার
রেখেছি সিন্দুকে
নিরুত্তাপের মুখোশে বাঁচি নতুন সহবতে
এও তো আছি বেশ জঞ্জালময় স্নানে
এও তো আছি বেশ বিগলিত প্রাণে!
।। ত্রস্ত রাজ্যপাট।।
হুজুগ নাটক কলকাঠিতে
তোর জুড়ি কেউ আছে?
তাই সদা ভয় এই বুঝি কেউ
পেটেন্ট কাড়লো পাছে!
দখলদারির রক্ত হোলি
খেলবি কত আর
ও তুই রানি হাত পোড়ালি
দলবাজি জোরদার।
যেই না কিছু ঘটালো তোর
ভাই গুণধর সব
চক্রান্তের গল্প ফাঁদিস
উচ্চে তুলে রব।
নিজেকে তুই ভাবিস রানি
ছন্নছাড়ার হাটে
তোরই যত নাচনকোঁদন
ত্রস্ত রাজ্যপাটে!
যাই ঘটুক কালোসাদা গায়ে মাখিনা তেমন
বরং সন্ধ্যে হলেই তোফা সময় কাটে
ঘন্টাখানিক হট্টমেলার গুঁতোগুঁতির হাটে।
দ্যাখ, এতো পাঁক এতো জঞ্জাল দুর্গন্ধে ম'ম
দান তোষণ খয়রাতি আর লুঠ বখরার খেলা
আনন্দে মন লুফে নিচ্ছে বেশ
তারই মধ্যে ডুবছি ভাসছি কেমন অক্লেশে
রাগ বা ক্ষোভের তিক্ত বিকার
রেখেছি সিন্দুকে
নিরুত্তাপের মুখোশে বাঁচি নতুন সহবতে
এও তো আছি বেশ জঞ্জালময় স্নানে
এও তো আছি বেশ বিগলিত প্রাণে!
।। ত্রস্ত রাজ্যপাট।।
হুজুগ নাটক কলকাঠিতে
তোর জুড়ি কেউ আছে?
তাই সদা ভয় এই বুঝি কেউ
পেটেন্ট কাড়লো পাছে!
দখলদারির রক্ত হোলি
খেলবি কত আর
ও তুই রানি হাত পোড়ালি
দলবাজি জোরদার।
যেই না কিছু ঘটালো তোর
ভাই গুণধর সব
চক্রান্তের গল্প ফাঁদিস
উচ্চে তুলে রব।
নিজেকে তুই ভাবিস রানি
ছন্নছাড়ার হাটে
তোরই যত নাচনকোঁদন
ত্রস্ত রাজ্যপাটে!