■ চতুর্থ স্তম্ভ
চিন্ময় ঘোষ
কেউ কেউ জ্বলে ওঠে মশালের মতো
আগুন ঠিকরে পড়ে
বারুদ জমেই ছিল পাঁজরের নিচে
বিস্ফোরণ স্বাভাবিক তাই
কেউ কেউ ঋজুতায় এখনো সটান,
সব শিরদাঁড়া তবে বন্ধকী নয়!
অনুকম্পা ভিক্ষাবৃত্তি স্বভাব যাদের
নেশাতুর মেহফিলে তারাই হাজির, উচ্ছিষ্ট ভাগ পেতে ভনভনে মাছি সব হুড়োহুড়ি ভিড়
রাজকীয় মাছি, অনুকম্পার প্রসাদী কিছু
কুড়াতেই ভিড়।
কখনো হঠাৎ তবু জ্বলে ওঠে কেউ
মরিয়া ইচ্ছাতে ভগ্ন জীর্ণ স্তম্ভটিকে
তুলে ধরতে চায়
উচ্চে গ্রীবা চোখে চোখ রেখে
রাজপদে পূর্ণাহুতি রুখে দিতে চায়।
এখনো ধরেনি ঘুণ সর্বাঙ্গে, ক্ষয়াটে শরীর ঋজুতায় যেন তা দৃঢ় শাল্মলী
দৃপ্ত কশেরুকা, টান মেরে ছিঁড়ে দেয়
প্রতাপের অলীক মুখোশ
আগুনের উত্তাপে দোর্দণ্ড ক্ষমতার বিকৃত মুখ
ধিকৃত হয়, পুড়ে কালো নতজানু হয়।
তবে কি দৃঢ়তা পেলো নড়বড়ে স্তম্ভটি ফের
এমন মাৎস্যন্যায়ে
বিপন্ন মানুষের সহায়ক হতে!
নাকি কিছু পরিপাটি পলেস্তারার কারুকাজ, সময়ের মূল্য যেচে নিতান্তই নিক্তিমাপা যা'
স্থান কাল ও পাত্র ভেদে যেখানে যেমন
কখনো বধির-মূক-অন্ধ সেজে থাকা
কোথাও তুমুল ঝড় পরিব্যাপ্ত করে।
কেউ কেউ জ্বলে ওঠে মশালের মতো
আগুন ঠিকরে পড়ে
বারুদ জমেই ছিল পাঁজরের নিচে
বিস্ফোরণ স্বাভাবিক তাই
কেউ কেউ ঋজুতায় এখনো সটান,
সব শিরদাঁড়া তবে বন্ধকী নয়!
অনুকম্পা ভিক্ষাবৃত্তি স্বভাব যাদের
নেশাতুর মেহফিলে তারাই হাজির, উচ্ছিষ্ট ভাগ পেতে ভনভনে মাছি সব হুড়োহুড়ি ভিড়
রাজকীয় মাছি, অনুকম্পার প্রসাদী কিছু
কুড়াতেই ভিড়।
কখনো হঠাৎ তবু জ্বলে ওঠে কেউ
মরিয়া ইচ্ছাতে ভগ্ন জীর্ণ স্তম্ভটিকে
তুলে ধরতে চায়
উচ্চে গ্রীবা চোখে চোখ রেখে
রাজপদে পূর্ণাহুতি রুখে দিতে চায়।
এখনো ধরেনি ঘুণ সর্বাঙ্গে, ক্ষয়াটে শরীর ঋজুতায় যেন তা দৃঢ় শাল্মলী
দৃপ্ত কশেরুকা, টান মেরে ছিঁড়ে দেয়
প্রতাপের অলীক মুখোশ
আগুনের উত্তাপে দোর্দণ্ড ক্ষমতার বিকৃত মুখ
ধিকৃত হয়, পুড়ে কালো নতজানু হয়।
তবে কি দৃঢ়তা পেলো নড়বড়ে স্তম্ভটি ফের
এমন মাৎস্যন্যায়ে
বিপন্ন মানুষের সহায়ক হতে!
নাকি কিছু পরিপাটি পলেস্তারার কারুকাজ, সময়ের মূল্য যেচে নিতান্তই নিক্তিমাপা যা'
স্থান কাল ও পাত্র ভেদে যেখানে যেমন
কখনো বধির-মূক-অন্ধ সেজে থাকা
কোথাও তুমুল ঝড় পরিব্যাপ্ত করে।
সুচিন্তিত মতামত দিন