সকাল ৫:৩৭ মিনিট
আমি আগেই বলেছি, আমাদের ফেলে আসা কবিতায়
এখনও বিজোড় সংখ্যার যোগফল ; অথচ
কাউকেই দ্যাখা যাচ্ছে না______
অক্টোবরের টানা বারান্দায় দাঁড়িয়ে ফ্রাস্ট্রেশনের সাথে কথা বলি।
বাঁ-হাতের ডাইরিতে ৫টি ভেজা দিনের কুড়মুড়ে নস্টালজিয়া,
আর
মাঝে মাঝেই ঢুকে পড়ছিল দুপুরে চৈত্রের ব্রেল-স্বপ্ন...
অদ্ভুত ভাবে গড়-গভীরতা মাপছিল সংখ্যাগুলির দ্বিধাহীন পূর্ণচ্ছেদ, এবং
১৮টি নির্বাক সিদ্ধান্তের ঈশ্বরকণা_____
দুপুর ১:৩৭
___এরপর থেকেই ছায়ারাও বাবার আচরণে
বৃক্ষের নীচে দাঁড়ায়———
বিস্তীর্ণ কাঁসাইয়ে কৃষ্ণগহ্বর, নদীর সাথে মেরিনব্লু-র করিডোরে শুয়ে আছে স্নানঘাটগুলি।
কাব্যের স্পষ্ট একাকিত্ব,আর-
নাব্যতার বৈধব্য নিয়েছে অপেক্ষমান স্থায়ীত্বক্ষণ।
মহড়া সাজাও, নাহলে কিছুতেই প্রামাণ করা যাবে না____
আজ কিছুটা আলতা পরতে চায় ইচ্ছেরা,
আজ একটু হেমলক খেতে চায় অনিচ্ছেরা,
আজ অনেকবড়ো সোসাইটির সক্রেটিস হতে চায় অগস্ত্য-যাত্রা...
*
সুচিন্তিত মতামত দিন