অবিশ্বাস খোলসের মতো
আমি যেখানেই যাই আমাকে জড়িয়ে থাকে নষ্ট অভিমান, আমি যে কাতর বড়।
তৃষ্ণা নিয়ে তাকাই যেদিকে মরুতৃষ্ণা হাতছানি দেয়, উটের সদর্পী মাথা দুলে দুলে চলে ক্লান্তিহীন, বালিঝড় গড়ে তোলে উচ্চাবচ বিপন্ন প্রতিভা। তৃষ্ণা জেগে থাকে, লেগে থাকে নুন স্বাদ ঠোঁটে, চাপা থাকা আর্তি যত জ্বালামুখ খোঁজে।
যেদিকে তাকাই আমি দেখতে পাই বিনষ্ট সে ছবি, নবারুণ চোখের তারায়
অচেনা সর্পিল ভয়, নখের চূড়ান্ত অবক্ষয়ে।
চোরাবালি টানে এক খণ্ডহর ফিরে আসে অতীত চেনাতে। সব তারা নিভে গেলে আকাশের অখণ্ড তিমিরে সে কেমন রাত্রি জেগে থাকে, যার কাছে নতজানু ব্যর্থ হয়ে গেলে সংক্ষিপ্ত ঘোষণাটুকু জেলখানার সঙ্গীহীন ঘন্টার মতো বেজে চলে।
যেখানেই যাই, সেই শব্দ রাত্রি ভেদ করে আমাকে কাঁপিয়ে দেয়।
পাথরের যক্ষী হেসে ওঠে। হরিণের চোখ থেকে নেমে অজান্তে গড়িয়ে পড়া অবাক মুহূর্তগুলি নীরবে প্রতীক্ষা করে ভগ্ন ব্যবধান। আমাকে উপেক্ষা করে শেষতম রক্তিম গোলাপ নির্দ্বিধায় উড়ে যায় ভিন্ন কক্ষপথে।
আমি যেখানেই যাই আমাকে জড়িয়ে থাকে নষ্ট অভিমান, আমি যে কাতর বড়।
তৃষ্ণা নিয়ে তাকাই যেদিকে মরুতৃষ্ণা হাতছানি দেয়, উটের সদর্পী মাথা দুলে দুলে চলে ক্লান্তিহীন, বালিঝড় গড়ে তোলে উচ্চাবচ বিপন্ন প্রতিভা। তৃষ্ণা জেগে থাকে, লেগে থাকে নুন স্বাদ ঠোঁটে, চাপা থাকা আর্তি যত জ্বালামুখ খোঁজে।
যেদিকে তাকাই আমি দেখতে পাই বিনষ্ট সে ছবি, নবারুণ চোখের তারায়
অচেনা সর্পিল ভয়, নখের চূড়ান্ত অবক্ষয়ে।
চোরাবালি টানে এক খণ্ডহর ফিরে আসে অতীত চেনাতে। সব তারা নিভে গেলে আকাশের অখণ্ড তিমিরে সে কেমন রাত্রি জেগে থাকে, যার কাছে নতজানু ব্যর্থ হয়ে গেলে সংক্ষিপ্ত ঘোষণাটুকু জেলখানার সঙ্গীহীন ঘন্টার মতো বেজে চলে।
যেখানেই যাই, সেই শব্দ রাত্রি ভেদ করে আমাকে কাঁপিয়ে দেয়।
পাথরের যক্ষী হেসে ওঠে। হরিণের চোখ থেকে নেমে অজান্তে গড়িয়ে পড়া অবাক মুহূর্তগুলি নীরবে প্রতীক্ষা করে ভগ্ন ব্যবধান। আমাকে উপেক্ষা করে শেষতম রক্তিম গোলাপ নির্দ্বিধায় উড়ে যায় ভিন্ন কক্ষপথে।
সুচিন্তিত মতামত দিন