
“দোতলায় কাঠের মেঝে, মাঝে চৌকো বড় গর্তে মোটা একটা দন্ড গোল হয়ে ঘুরছে বনবন, তার সঙ্গে চাকা লাগানো...নিচের ঐ ঘুরন্ত দন্ডের মাথাটা এখানে মস্ত বড় তিনটে পাখায় বনবনিয়ে ঘুরছে...” আমিও পায়ের পায়ে উঠে গেছি ওখানেই। পাখার তীব্র হাওয়ার বেগে দময়ন্তীর সঙ্গে আমিও পড়ে যাব বুঝি ভয় হয়।
উপন্যাসের শুরুতেই এক আশ্চর্য ভ্রমণে বেড়িয়ে পড়ি আমি। কখনও নেদারল্যান্ডসের বিজন দুর্গে কখনও কেভিনের হাত ধরে কখনও ঋভুর সঙ্গে বেরোই। দময়ন্তীর জীবনের সব অন্তরঙ্গ দুঃখে শোকে ভালবাসায় পাঠককে ভাসিয়ে নিয়ে যেতে থাকেন লেখক। মাতা পুত্রীর সম্পর্ক মানবজাতির প্রাথমিক সম্পর্ক গুলোর একটা। যুগ যুগ ধরে বহু চর্চিত বহু রচিত খচিত এই মানবীয় অন্তর্বেদ, অথচ পড়ার সময় একবারও মনে হয় না আগেও তো পড়েছি।
উপন্যাসের শুরুতেই এক আশ্চর্য ভ্রমণে বেড়িয়ে পড়ি আমি। কখনও নেদারল্যান্ডসের বিজন দুর্গে কখনও কেভিনের হাত ধরে কখনও ঋভুর সঙ্গে বেরোই। দময়ন্তীর জীবনের সব অন্তরঙ্গ দুঃখে শোকে ভালবাসায় পাঠককে ভাসিয়ে নিয়ে যেতে থাকেন লেখক। মাতা পুত্রীর সম্পর্ক মানবজাতির প্রাথমিক সম্পর্ক গুলোর একটা। যুগ যুগ ধরে বহু চর্চিত বহু রচিত খচিত এই মানবীয় অন্তর্বেদ, অথচ পড়ার সময় একবারও মনে হয় না আগেও তো পড়েছি।
আলোধুলোমাখা / পাপিয়া ভট্টাচার্য/ প্রকাশক- গাঙচিল / দাম ২৫০ টাকা
পুস্তক পাঠ প্রতিক্রিয়াঃ জয়া চৌধুরী