তুমি ফিরবে
মুঠো করে ধরতে গিয়ে আঙুলগুলো ভিজেছে
নখের ফাঁকে করের গ্রীবায়
ছন্নছাড়া নেশা দাগ কেটেছে চুম্বনের
যখন তুমি এসেছিলে
আমার স্ববশ আঠারোর ঐকল্যে।
কিন্তু আজ আমি প্রাতিস্বিক, চালসে- হলুদ।
আসবার কথা ছিল আবার
আলোকবর্ষ পেরিয়ে-
মন্দাকিনী বা অলোকানন্দার স্রোতে।
সবুজ সুঠাম আমার উদ্বেলিত শরীর
অনেক জল মেখেছে নগ্ন হয়ে,
পোড়া কাঠ ঠান্ডা হয়েছে
ছাই ধুয়ে গেছে সাদা।
তবুও তোমার চোখ জল হাঁটেনি কখনও
আলাং বেঁধেছিল কেউ কিংবা
সব দুঃখ মৌসুমি বাতাসের মত
উড়ে গেছিল পাহাড়ের ওই পাড়ে!
যুগান্তরের শ্রাবণী প্রদোষে
চোখের সরণিতে জল পা বাড়ালে
নিভৃতে বসে মনে কোরো আমায়,
সিক্ত সন্ধ্যামালতীর পুষ্পপত্রে
বিন্দু বিন্দু শ্বেদ সদৃশ
নির্গত হব নীরবে।
ফিরতে তোমায় হবেই একদিন
আমার স্বাধীন সিঞ্চিত সমাধিপাশে।।
মুঠো করে ধরতে গিয়ে আঙুলগুলো ভিজেছে
নখের ফাঁকে করের গ্রীবায়
ছন্নছাড়া নেশা দাগ কেটেছে চুম্বনের
যখন তুমি এসেছিলে
আমার স্ববশ আঠারোর ঐকল্যে।
কিন্তু আজ আমি প্রাতিস্বিক, চালসে- হলুদ।
আসবার কথা ছিল আবার
আলোকবর্ষ পেরিয়ে-
মন্দাকিনী বা অলোকানন্দার স্রোতে।
সবুজ সুঠাম আমার উদ্বেলিত শরীর
অনেক জল মেখেছে নগ্ন হয়ে,
পোড়া কাঠ ঠান্ডা হয়েছে
ছাই ধুয়ে গেছে সাদা।
তবুও তোমার চোখ জল হাঁটেনি কখনও
আলাং বেঁধেছিল কেউ কিংবা
সব দুঃখ মৌসুমি বাতাসের মত
উড়ে গেছিল পাহাড়ের ওই পাড়ে!
যুগান্তরের শ্রাবণী প্রদোষে
চোখের সরণিতে জল পা বাড়ালে
নিভৃতে বসে মনে কোরো আমায়,
সিক্ত সন্ধ্যামালতীর পুষ্পপত্রে
বিন্দু বিন্দু শ্বেদ সদৃশ
নির্গত হব নীরবে।
ফিরতে তোমায় হবেই একদিন
আমার স্বাধীন সিঞ্চিত সমাধিপাশে।।
Tags:
কবিতা