রুমা ঢ্যাং
সাগর পিছু হাঁটলে জেগে ওঠে তলের মৃত সাম্রাজ্য। কাদাবালি জলের পাশে দেখি ধ্যানাসনে বসে -- প্রত্নতত্ত্বীয় ভেজা জীবাশ্ম। কার্বনকপি, সম্পর্কীয় দৃষ্টিতে গুম ধরা তলানি কাদা -- সবটাই মেয়াদ ফুরালে ভ্রমণকাহিনী। স্মৃতিচারনের আখড়া বসায় ষ্টেশনারী দোকানের প্লাস্টিক পিপাসা। ঘিরে ধরে বৃষ্টি-আবেগ, অভিমান -- সময় বুঝে দাঁত বসিয়ে রাখি সমুদ্রজলে। ফ্যালকনের দৃষ্টিতে দেখি মানুষের চোখের ছানি -- একবার ডানা মেললে হারিয়ে যাচ্ছে প্রেম, প্রণয় -- কলহ। ভেজা বীচের মৃত সাম্রাজ্যে একমাত্র জীবিত থাকে কাঁকড়া -- তাদের চোখ, দাঁড়া, বালির ওপর কাঁকড়া সভ্যতার অন্ধ-হোল।
জলের পাশাপাশি ওড়ে জলের ঝাপটা -- সাগরের জল দিয়ে যায় অজস্র ঝিনুক সময়!
আহরণ
জল সাঁতরে সাঁতরে পার হয়ে চলেছি ধেয়ে আসা ঢেউরাশি আর ডুবে ডুবে শ্যালো জলে কুড়িয়ে নিচ্ছি বালি। ছড়ে যাচ্ছে হাঁটু, হাত, পা, মন, এমনকি ধুয়ে যাওয়া সম্পর্ক! ফেনিল সান্দাকফু থেকে কিনে ফিরছি কার্নিশের বরফযুগ। তোমার দ্বারে ভালোবাসা বার্ণিশ মাখে! খুলে রাখি বুকের সূর্যতোরণ। হাতড়ে হাতড়ে শূন্যতাকেই পুরে রাখি প্রতিটা সন্ধ্যের আবদেরে অন্ধকারের ভাঁজে। ওপাড়ে তখন ফাতনা পাতা বৈঠকি মধুমক্ষিকার ব্যানকুয়েট হলে!
জল সাঁতরে সাঁতরে পার হয়ে চলেছি ধেয়ে আসা ঢেউরাশি আর ডুবে ডুবে শ্যালো জলে কুড়িয়ে নিচ্ছি বালি। ছড়ে যাচ্ছে হাঁটু, হাত, পা, মন, এমনকি ধুয়ে যাওয়া সম্পর্ক! ফেনিল সান্দাকফু থেকে কিনে ফিরছি কার্নিশের বরফযুগ। তোমার দ্বারে ভালোবাসা বার্ণিশ মাখে! খুলে রাখি বুকের সূর্যতোরণ। হাতড়ে হাতড়ে শূন্যতাকেই পুরে রাখি প্রতিটা সন্ধ্যের আবদেরে অন্ধকারের ভাঁজে। ওপাড়ে তখন ফাতনা পাতা বৈঠকি মধুমক্ষিকার ব্যানকুয়েট হলে!
ঢেউ গুনে গুনে শিখি একক সংখ্যাতত্ত্ব -- দিন ফুরালে ধুলোবীজ থেকে জন্ম নেবে পরলোক!
কোন মন্তব্য নেই:
সুচিন্তিত মতামত দিন