শান্তিনিকেতন বাতাসে পেঁজা তুলোর মত উড়ে বেড়ায় রবীন্দ্রনাথ আর কোপাই নদী , বৈশাখ মানে তেমনই রবিঠাকুর ৷
" জীবন মরণে সীমানা ছাড়ায়ে ..." বৈশাখের তীব্র দাবদাহে যখন শরীরে ব্যর্থ জ্বালা বাড়ে , ঠিক তখনই উদাসী হাওয়ায় আম্রকুঞ্জে রবিঠাকুর ভাসে মনের গহীনে ৷
" আমার প্রাণের পরে চলে গেল যে ... " কোথাও প্রেম , কোথাও আনমনা মেঘে বৃষ্টি পড়ে ৷ আমার নিঃশ্বাস যাকে ঘিরে সে থাকে রাঙামাটির পথে পথে ! শাল পিয়ালের বুকে , খোয়াইয়ের মনে ৷
একান্ত অবসর ঘিরে থাকে
" ভালোবাসি ভালোবাসি ..."
আম্রকুঞ্জ, ছাতিম কোলে দাঁড়িয়ে মনে হয় ঠিক কি, কি ভেবেছিলেন তিনি এই ঘন , সবুজ ঘিরে ৷ তাকে ঘিরে গান, কবিতা সব ঘোরা ফেরা করে মনের রঙিন চিত্রপটে ।
কি অসাধারণ মনস্তত্ত্ব বুঝতেন তিনি ৷ মাঝে মাঝে ভাবি এই যে লেখালেখি তার কতটা সত্যি ! কতটাই বাঘ নখে আঁচড় কাটতে পারে ৷ বিকট একাকিত্ত্বে তাকে যে ভাবে পাই ,সুখ স্মৃতি রোমন্থনেও মনে প্রাণে , শিহরণে তিনি থাকেন গুরু হয়ে ৷
" আমার বেলা যে যায় সাঁঝবেলাতে ..." সত্যিই কি বেলা চলে গেল ! কিছুই কি বাকি নেই ! ! বয়ঃসন্ধিক্ষণে যে টুকরো, টুকরো ভুল ছিল তাতো বহুদিন আগেই সমর্পণ করেছি । অন্ধকারে সেভাবে দেখতে পাই সেই কালো হরিণ চোখ !
অলৌকিক নৌকাখানি ভাসিয়ে পৌছে যাব " তাসের দেশ " যেখানে দাঁড়রক্ষী হয়ে বসে থাকবেন সন্নিকটে ...
বর্ষার চারিধার যখন জল থৈ থৈ তেমনই এক বিকেলে ভেসে ওঠে ...
এমন বাদল দিনে তারে ভোলা যায়
গগনে মেঘরাশি চমকায়
আঁখিতে অশ্রুরাশি
মিশিছে চারিধার
হৃদয় রাঙিছে বনছায়
কুসুম কাননে কে যেন গড়িছে ফুলহার
যে লয়ে এসেছে মোরে
একি তারি লাগি উপহার ?
এমনি দিনে তারে বলা যায়
ব্যাকুল বেগে প্রেম বাহিছে চারিধার ,
হৃদয় মিলেমিশে একাকার
সে কথা আজি যেন বলা যায়
তোমারে ভালবাসি শতবার...
সব ঋতুতে তাঁর আবারিত প্রবেশ ৷ সে আর কেউ নয় হৃদয়ে'র" প্রাণনাথ "
" জীবন মরণে সীমানা ছাড়ায়ে ..." বৈশাখের তীব্র দাবদাহে যখন শরীরে ব্যর্থ জ্বালা বাড়ে , ঠিক তখনই উদাসী হাওয়ায় আম্রকুঞ্জে রবিঠাকুর ভাসে মনের গহীনে ৷
" আমার প্রাণের পরে চলে গেল যে ... " কোথাও প্রেম , কোথাও আনমনা মেঘে বৃষ্টি পড়ে ৷ আমার নিঃশ্বাস যাকে ঘিরে সে থাকে রাঙামাটির পথে পথে ! শাল পিয়ালের বুকে , খোয়াইয়ের মনে ৷
একান্ত অবসর ঘিরে থাকে
" ভালোবাসি ভালোবাসি ..."
আম্রকুঞ্জ, ছাতিম কোলে দাঁড়িয়ে মনে হয় ঠিক কি, কি ভেবেছিলেন তিনি এই ঘন , সবুজ ঘিরে ৷ তাকে ঘিরে গান, কবিতা সব ঘোরা ফেরা করে মনের রঙিন চিত্রপটে ।
কি অসাধারণ মনস্তত্ত্ব বুঝতেন তিনি ৷ মাঝে মাঝে ভাবি এই যে লেখালেখি তার কতটা সত্যি ! কতটাই বাঘ নখে আঁচড় কাটতে পারে ৷ বিকট একাকিত্ত্বে তাকে যে ভাবে পাই ,সুখ স্মৃতি রোমন্থনেও মনে প্রাণে , শিহরণে তিনি থাকেন গুরু হয়ে ৷
" আমার বেলা যে যায় সাঁঝবেলাতে ..." সত্যিই কি বেলা চলে গেল ! কিছুই কি বাকি নেই ! ! বয়ঃসন্ধিক্ষণে যে টুকরো, টুকরো ভুল ছিল তাতো বহুদিন আগেই সমর্পণ করেছি । অন্ধকারে সেভাবে দেখতে পাই সেই কালো হরিণ চোখ !
অলৌকিক নৌকাখানি ভাসিয়ে পৌছে যাব " তাসের দেশ " যেখানে দাঁড়রক্ষী হয়ে বসে থাকবেন সন্নিকটে ...
বর্ষার চারিধার যখন জল থৈ থৈ তেমনই এক বিকেলে ভেসে ওঠে ...
এমন বাদল দিনে তারে ভোলা যায়
গগনে মেঘরাশি চমকায়
আঁখিতে অশ্রুরাশি
মিশিছে চারিধার
হৃদয় রাঙিছে বনছায়
কুসুম কাননে কে যেন গড়িছে ফুলহার
যে লয়ে এসেছে মোরে
একি তারি লাগি উপহার ?
এমনি দিনে তারে বলা যায়
ব্যাকুল বেগে প্রেম বাহিছে চারিধার ,
হৃদয় মিলেমিশে একাকার
সে কথা আজি যেন বলা যায়
তোমারে ভালবাসি শতবার...
সব ঋতুতে তাঁর আবারিত প্রবেশ ৷ সে আর কেউ নয় হৃদয়ে'র" প্রাণনাথ "
সুচিন্তিত মতামত দিন