লী ব্রাউন
উৎসর্গ- জাপানিজ কবি লী অ্যান ব্রাউনকে।
দিনঘড়িতে তখন পাঁচটা বাজে
আমি রডোডনড্রেন গুচ্ছ হাতে দাঁড়িয়ে আছি
একটা বোমার্স ক্যাফের সামনে
তুমি আসবে বলে আমি অপলক সয়ে গেছি প্রতীক্ষার তীব্র দহন
বিকেল গড়িয়ে নতজানু হল সন্ধ্যার কাছে
অবশেষে সে এলো কাঁচ কুয়াশায় হিম শূন্যতায় ঝুলতে ঝুলতে
লীর চোখে মেঘ জমেছে
লী ব্রাউন!
আমার ভালোবাসার ডাক নাম
ভালো থাকার টনিক
আমি লীর হাতে তুলে দিলাম রডোডনড্রেন গুচ্ছ
তারপর জিজ্ঞাসু চোখে তাকালাম
লীর চোখে সমর্পণের আভাস
অনেক কিছুই বলা হয়ে যায় চোখের গভীরতায়
যে কথা যায় না বলা
আমি লীর ঠোঁটে কিছু উত্তাপ ছড়িয়ে দিলাম
রাতের নিয়ন আলোয়
উষ্ণতায় কেঁপে উঠলো ভালোবাসা
যে উষ্ণতা চায় সমস্ত বৃক্ষ শিশিরের স্পর্শে
লী সম্মোহনের স্বরে বলল, আবার আসবে, ঠিক এভাবেই।
সেই থেকে আমার আসা এবং চলে যাওয়া শুরু
চলে যাওয়া যায় না কিছুতেই
মন ফেরে না তবু ফিরে যেতে হয়
সাথে কিছু প্রতিশ্রুতি এবং অপনোদন
আমি একা ফুটপাত ধরে হাঁটতে থাকি
সাথে একটি ছায়ামূর্তি
মিলিয়ে গেল ঈশ্বর কণার মতো
দৃশ্যত মানসী দৃশ্যহীনতায়
যেমন যায়!
তোমার অধর ছুঁয়ে নামুক বসন্ত
একলা সন্ধ্যার ক্যাফেটেরিয়া
নিমগ্ন সময়
মহুয়ার রাত নেমেছে চোখের পাতায়
কোকিলের দল বেসামাল
ভালোবাসা বলতে কাউকে বুঝিনি
শুধু ভালোবাসি তোমাকেই
তোমাকেই ভালোবাসি প্রিয়া
উৎসবে মাখামাখি চারদিক
তোমার খোঁপায় লেগেছে আফিম ক্ষেতের হাওয়া
যাওয়া হয় না আমার কিছুতেই তোমার কাছেই
সারারাত জেগে কবিতায় ভিজে যায় আমার গেরস্থালি
সুখের করেছে অসুখ
সুখ নেই তবু অন্য সুখে আছি
ভালোবেসে জ্বলে পুড়ে ছারখার
তবু তোমাকেই ভালোবাসি
তোমাকে না পেলে কষ্ট জীবন
তোমাকে হারালে নষ্ট জীবন
সর্বগ্রাসী বসন্তে আমি ফেরারি হবো
যদি একবার বলো, ভালোবাসি!
হৃদয়ে জেগেছে বিদিক ফাগুন
আগুন লেগেছে কৃষ্ণচূড়ায়
তুমি আমার বসন্তবিহার
আজ তোমার অধর ছুঁয়ে নামুক বসন্ত।
উৎসর্গ- জাপানিজ কবি লী অ্যান ব্রাউনকে।
দিনঘড়িতে তখন পাঁচটা বাজে
আমি রডোডনড্রেন গুচ্ছ হাতে দাঁড়িয়ে আছি
একটা বোমার্স ক্যাফের সামনে
তুমি আসবে বলে আমি অপলক সয়ে গেছি প্রতীক্ষার তীব্র দহন
বিকেল গড়িয়ে নতজানু হল সন্ধ্যার কাছে
অবশেষে সে এলো কাঁচ কুয়াশায় হিম শূন্যতায় ঝুলতে ঝুলতে
লীর চোখে মেঘ জমেছে
লী ব্রাউন!
আমার ভালোবাসার ডাক নাম
ভালো থাকার টনিক
আমি লীর হাতে তুলে দিলাম রডোডনড্রেন গুচ্ছ
তারপর জিজ্ঞাসু চোখে তাকালাম
লীর চোখে সমর্পণের আভাস
অনেক কিছুই বলা হয়ে যায় চোখের গভীরতায়
যে কথা যায় না বলা
আমি লীর ঠোঁটে কিছু উত্তাপ ছড়িয়ে দিলাম
রাতের নিয়ন আলোয়
উষ্ণতায় কেঁপে উঠলো ভালোবাসা
যে উষ্ণতা চায় সমস্ত বৃক্ষ শিশিরের স্পর্শে
লী সম্মোহনের স্বরে বলল, আবার আসবে, ঠিক এভাবেই।
সেই থেকে আমার আসা এবং চলে যাওয়া শুরু
চলে যাওয়া যায় না কিছুতেই
মন ফেরে না তবু ফিরে যেতে হয়
সাথে কিছু প্রতিশ্রুতি এবং অপনোদন
আমি একা ফুটপাত ধরে হাঁটতে থাকি
সাথে একটি ছায়ামূর্তি
মিলিয়ে গেল ঈশ্বর কণার মতো
দৃশ্যত মানসী দৃশ্যহীনতায়
যেমন যায়!
তোমার অধর ছুঁয়ে নামুক বসন্ত
একলা সন্ধ্যার ক্যাফেটেরিয়া
নিমগ্ন সময়
মহুয়ার রাত নেমেছে চোখের পাতায়
কোকিলের দল বেসামাল
ভালোবাসা বলতে কাউকে বুঝিনি
শুধু ভালোবাসি তোমাকেই
তোমাকেই ভালোবাসি প্রিয়া
উৎসবে মাখামাখি চারদিক
তোমার খোঁপায় লেগেছে আফিম ক্ষেতের হাওয়া
যাওয়া হয় না আমার কিছুতেই তোমার কাছেই
সারারাত জেগে কবিতায় ভিজে যায় আমার গেরস্থালি
সুখের করেছে অসুখ
সুখ নেই তবু অন্য সুখে আছি
ভালোবেসে জ্বলে পুড়ে ছারখার
তবু তোমাকেই ভালোবাসি
তোমাকে না পেলে কষ্ট জীবন
তোমাকে হারালে নষ্ট জীবন
সর্বগ্রাসী বসন্তে আমি ফেরারি হবো
যদি একবার বলো, ভালোবাসি!
হৃদয়ে জেগেছে বিদিক ফাগুন
আগুন লেগেছে কৃষ্ণচূড়ায়
তুমি আমার বসন্তবিহার
আজ তোমার অধর ছুঁয়ে নামুক বসন্ত।
Tags:
একক কবিতা