1
নরক
যে যাপনে ঘোর নেই,কুয়াশাভরা টানেল নেই
রচিত নরকের ভিতর কিছুটা নাচগান
রোড শো কিংবা শো-কেসময় জীবন আমাদের
হেমন্ত
এই নাও,হেমন্তের হলুদ
মা যাচ্ছেন নদীপুরাণের দিকে
হসন্ত নামছে মৃত মুখে
জীবিত মায়ের শেষ ছবিটি
আমারই তোলা
আমাদের রান্নাঘর
চিতই পিঠের গন্ধ
গাছের ওপর বসে থাকা চিতাবাঘ
বন্ধ চোখ ও বাল্যস্মৃতির মাঝখানে
চিরচেনা সব গান
ডায়েরি
ছেড়ে আসা দিনগুলিতে আর ফিরে যাওয়া হয় না
ভূমিক্ষয় নিয়ে কথা বলতে বলতে ক্লান্তি জমে
তোমার চোখের ভিতর জলস্রোত,সাবানের ফেনা
গণহত্যার কবিতা
তারপর পিঠে ক্ষত নিয়ে খোলা নৌকোয় ছ'দিন
কে কাকে পতাকা দেখায়,পতাকার রঙ কালো
কাছেদূরের যত পাখি জীবিত বা মৃত
গণহত্যার নায়কদের নিয়ে কিছুই বলবার নেই