মজাদার জোকস

sm


১1।
১।

দুইজন লোক গেল চাকরির
ইন্টারভিউ দিতে... প্রথমজন আগেই প্রশ্নকর্তাকে ঘুষ দিয়ে রাখছিলো!! প্রশ্নকর্তা প্রথমজনকে প্রশ্ন করলেনঃ তুই ডগ বানান কর

প্রথম জনঃ DOG.
প্রশ্নকর্তাঃ সাবাস।

এরপর তিনি দ্বিতীয় জনকে বললেনঃ তুই হিপোপটমাস বানান কর।
দ্বিতীয় জনঃ এটা তো পারি না
প্রশ্নকর্তাঃ তুই পারিস নাই তুই বাদ। ওর চাকরি হয়া গেছে।

দ্বিতীয় জনঃ মানি না। আমারে কঠিনটা ধরছেন ওরে সহজটা ধরছেন।
প্রশ্নকর্তাঃ আচ্ছা ঠিক আছে আবার। এই তুই বল ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে কতজন মারা গেছে?
প্রথম জনঃ ৩০ লক্ষ।
প্রশ্নকর্তাঃ সাবাস।…..

এরপর দ্বিতীয় জনকে বললোঃ তুই
ওই ৩০লক্ষ মানুষের নাম বল

দ্বিতীয় জন বেহুশ!!


২।

স্কুল ছুটির পর তিনটা ছেলে স্কুলের গেটের ধারে দাড়িয়ে দাড়িয়ে ঝগড়া করছে। তাই দেখে তাদের শিক্ষক এগিয়ে এলেন ঝগড়া মেটাতে - এ্যাই!কি নিয়ে ঝগড়া করছিসরে তোরা?
তাদের মধ্য থেকে একজন বলল - স্যার এই কুকুর ছানাটাকে নিয়ে। যে সবচেয়ে ভালো মিথ্যা বলতে পারবে এই কুকুর ছানাটা তার হবে। শিক্ষক- ছি ছি ছি! অথচ তোদের বয়সে আমি মিথ্যা কি জিনিস তাই জানতাম না।
ছেলে তিনটে মুখ চাওয়া চাওয়ি করলো কতক্ষন, তারপর বলল- নেন স্যার, কুকুর ছানাটা আপনিই নেন।

৩।

এক ব্যক্তি ভাগ্যের সন্ধানে জ্যাতিষীর কাছে হাত দেখাতে গিয়েছে। সেই ব্যক্তির হাত দেখে জ্যোতিষী বলছে……………
জ্যোতিষী: আপনার জীবনে ১৩ নারীর আগমন ঘটবে।
ব্যক্তি: (মহাখুশিতে) তাই নাকি ??? কী কপাল নিয়া যে জন্মাই ছিলাম !!!cool
জ্যোতিষী: বেশি খুশি হইয়েন না।
ব্যক্তি: কেন?
জ্যোতিষী: কারন ১৩ নারীর একজন আপনার বিবি আর বাকিগুলা আপনার কন্যা।


৪।

পাখির দোকানের পাশ দিয়ে যাবার সময় একটা খাঁচার তোতাপাখি তাকে দেখে বললো, 'অ্যাই আপু, আপনি দেখতে খুবই কুচ্ছিত!' টিনা চটে গেলেও কিছু বললো না, পাখির কথায় কী আসে যায়? পরদিন সেই দোকানের পাশ দিয়ে যাবার সময়ও একই ঘটনা ঘটলো, পাখিটা বলে উঠলো, 'অ্যাই আপু, আপনি দেখতে খুবই কুচ্ছিত!' টিনা দাঁতে দাঁত চেপে হজম করে গেলো। তার পরদিন সেই দোকানের পাশ দিয়ে যাবার সময়ও পাখিটা বলে উঠলো, 'অ্যাই আপু, আপনি দেখতে খুবই কুচ্ছিত!' এবার টিনা মহা চটে দোকানের ম্যানেজারকে হুমকি দিলো, সে মাস্তান লেলিয়ে এই দোকানের বারোটা বাজিয়ে ছাড়বে। ম্যানেজার মাপ চেয়ে বললো, সে এর বিরূদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে, পাখিটা আর এমন করবে না। তার পরদিন সেই দোকানের পাশ দিয়ে যাবার সময় পাখিটা বলে উঠলো, 'অ্যাই আপু!' টিনা থমকে দাঁড়িয়ে পাখির মুখোমুখি হলো, 'কী?' পাখিটা বললো, 'বুঝতেই তো পারছেন।'


৫।

এক বিয়ের অনুষ্ঠানে এক যুবক এবং এক যুবতী'র মধ্যে অনেক্ষণ যাবত বিভিন্ন বিষয়ে বাকবিতন্ডা হচ্ছে, তারা কোন কিছুতেই একে অপরের সাথে একমত হতে পারছে না।

অবশেষে যুবক বললোঃ "একটা বিষয় আছে যাতে আমরা দুজনেই একমত হব।"

যুবতীঃ "কী সেটা।"

যুবকঃ "ধরুন এক ঝড়ের রাতে আপনি এক জঙ্গলে একা পথ হারিয়ে ফেলেছেন। এমন সময় সৌভাগ্যক্রমে আপনি সামনে একটি রাজপ্রাসাদ পেলেন। প্রাসাদের ভিতরে গিয়ে প্রবেশ করার পর জানতে পারলেন যে সেখানে তখন শুধু রাজকুমারী এবং প্রাসাদের দাড়োয়ান ছাড়া আর কেউ নেই। আচ্ছা, এখন আপনিই বলুন, রাতে আপনি কার সাথে ঘুমাবেন? সেই রাজকুমারীর সাথে, না-কি সেই দাড়োয়ানের সাথে?"

যুবতীঃ "অবশ্যই রাজকুমারীর সাথে !"
যুবকঃ "দেখলেন তো আমাদের মধ্যে কত মিল, আমি হলেও তাই করতাম !!"


৬।

পচাদা পাড়ার আড্ডায় এসেই বললো, "বুঝলি, জীবনের দামটা মরার পরেই বোঝা যায়।"
আমাদের অবিশ্বাসী মুখগুলোর দিকে তাকিয়ে আবার বললো, "বিশ্বাস করলি না তো! আচ্ছা ধর, একটা জীবিত মুরগীর দাম বেশী হলে দেড়শো টাকা। এবার মুরগীটা মরার পর যেই চিকেন তন্দুরি বানালি, সেটার দাম হয়ে গেলো সাড়ে-তিনশো টাকা। বুঝলি?"


৭।

বিয়ের পাঁচ বছর পরের ভ্যালেন্টাইনস ডে তে পচাদা বৌদির জন্য একতোড়া সাদা গোলাপ নিয়ে বাড়ি ফিরলো।
বৌদি অবাক হয়ে পচাদাকে জিজ্ঞেস করলো, "একি, সাদা গোলাপ কেনো? ভ্যালেন্টাইনস ডে তে লোকে তো লাল গোলাপ দেয়।"
পচাদা বললো, "শোনো, জীবনে এখন ভালবাসার চেয়ে শান্তিটাই বেশী জরুরী!"

৮।

বিয়ের পাঁচ বছর পরের ভ্যালেন্টাইনস ডে তে পচাদা বৌদির জন্য একতোড়া সাদা গোলাপ নিয়ে বাড়ি ফিরলো।
বৌদি অবাক হয়ে পচাদাকে জিজ্ঞেস করলো, "একি, সাদা গোলাপ কেনো? ভ্যালেন্টাইনস ডে তে লোকে তো লাল গোলাপ দেয়।"
পচাদা বললো, "শোনো, জীবনে এখন ভালবাসার চেয়ে শান্তিটাই বেশী জরুরী!"

৯।

আমাদের পল্টু হোয়াটস আপে তার বান্ধবীকে মেসেজ দিলো, "হাই, কোথায় আছো?"
বান্ধবী উত্তর দিলো, "হ্যাললো! আমি এখন বাবার বিএমডব্লিউ চড়ে ক্লাবে যাচ্ছি। ড্রাইভার আমাকে ক্লাবে ছেড়ে চলে যাবে। ক্লাব থেকে বেরিয়ে আমি মলে শপিং করতে যাবো। তখন তোমায় ফোন করবো। তুমি কোথায়?"
পল্টু মেসেজ করলো, "আমি ৪০৩ নম্বর বাসে করে যাচ্ছি। তোমার সিটের ঠিক পেছনেই দাঁড়িয়ে আছি। তুমি টিকিট করো না। আমি তোমার টিকিটও কেটে নিয়েছি।"

১০।


পচাদার ছেলে তিন বছর ধরে ম্যাট্রিক দিয়েই যাচ্ছে! এদিকে ওর ছোট বোনও হায়ার সেকেণ্ডারিতে পৌঁছে গেছে। শেষে বিরক্ত হয়ে পচাদা এবার পরীক্ষার আগে ওর ছেলেকে বললো, "এবারো যদি তুই পরীক্ষাতে ফেল করিস, তাহলে আমাকে বাবা বলে ডাকবি না!"
যথাসময়ে পরীক্ষা হয়ে গেলো, ফলও বেরোলো।
ছেলে বাড়ি ফেরার পর পচাদা বললো, "কিরে, পরীক্ষার ফল কেমন হলো?"
ছেলে গম্ভীরভাবে বললো, "আঃহ, খালি উল্টোপাল্টা কথা বলো না তো পচাবাবু!"


সংগৃহীত





Previous Post Next Post