নমস্য হ্রেষা
কতোদিন প্রণয় লিখি না, অথচ প্রেম লিখে যাচ্ছি অহরহ,
মুখ ও মুখোশের
জল ও রোদ্দুরের
জন ও যৌনাঙ্গের
লিখি না কোলাহল অথচ চিত্কারের বয়ান চলে প্রতিদিন,
সাধু এবং সন্ন্যাসীর
দালাল এবং দয়িতার
চাপাতি এবং মানবতার
নির্মোহ বাতাসে মিশে গেছে, কেবল লোভের ছড়াছড়ি
দেখে যাই,
কাব্য ও চরিত্রাদির
চেইন ও হুকের
নাম এবং স্বমেহনের
তবু আকাশে চাঁদ উঠে ডুবেও যায়, কিছু আবোল তাবোলদের
কবিতা নাম হয়, কিছু কবিতা পদপৃষ্ঠ হয়ে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করে। কিছু
তরুণ আনন্দ নিয়ে এসে ফিরে যায় বিষাদ বুকে, কিছু
উদ্দেশ্যহীন তরুণী হঠাত্ চাঁদ হাতে পায় সাথে স্তুতিবাক্য। আর
প্রতিভারা চোখ বন্ধ করে উর্ধ্বগামী হয়।
এসো বন্ধু,
মুছে দেই চন্দ্রালোক
ছিঁড়ে ফেলি নমস্য হ্রেষা, ধী-নৃ আর অবিস্মরনীয় বর্গাদি
গা ভাসাই এই পাঁক আর পঙ্কিল জোয়ারে।
Tags:
কবিতা