কাগজের পাতা থেকে
ফিরে আসার কোনও পথ নেই ,তা আমাদের সকলের ই জানা । যে শূন্যস্থানে ডুবিয়েছি নিজেদের বারবার ভুলে যাবার অছিলায় সেখানেই ক্রমাগত গড়ে চলেছি শূন্য বালুঘর । এখন ভরা বৈশাখে সেঁজুতি ব্রত পালন করে কোনও রমণী যদি নাম লেখায় রাতের শরীরে, তাতে কিছু যায় আসে না সেই মানুষটির যিনি আরো একটি বিয়ে করেছেন পুত্র সন্তানের প্রত্যাশায় । কিম্বা যে পুরুষটি অতি সাধারণ উপার্জন করে সংসার চালাতে অক্ষম হয়ে নাম লেখায় সীমান্তের স্মাগলিং চক্রে। এর পর কখনও সীমান্তরক্ষীর গুলিতে ঝাঁঝরা হয়ে গেলে একদিন, দুদিন - তিনদিন পিন্ডদান করে বৈতরণী পার করবার পর শোক থাকে না সেই সংসারে।
এখন ভেবে দেখো জনগন, যে সমুদ্রের ঢেউয়ে পা রাখছি আমরা প্রতিনিয়ত সেখানে ফসফরাসের মিথষ্ক্রিয়ায় আমরা ছাপ ফেলতে পারিনা কোনও বুদবুদে, অথচ মরীচিকার প্রলোভনে মাথা খুঁড়তে পারি গোলকধাঁধায়। এখন সময় তবুও অকৃতদার, ভেবে নাও তোমরা - মাতৃজঠরের আবেদনকে অগ্রাহ্য করবে কিভাবে ...
নচেৎ ছিঁড়ে ফেলো যত অমলতাস কবিতাগুচ্ছ ,আখির জিন্দেগী তো বস খোয়াইশো কা নাম হ্যায় ।
Tags:
গদ্য কবিতা