তাই যদি
ভাল ছিল কোন দিন ভাবো দেখি চুপচাপ
ইস্কুলে টেনসান কলেজ পড়ার চাপ
অবুঝ নতুন মুখ নতুন বউয়ের ঘর
রাত জাগা ছোট হাত ভিজে ভোর বিছানায়
ঠান্ডায় পিঠে ব্যথা ক্লান্তি জানান দেয়।
চলে যাওয়া প্রিয় মুখ চেনা কোল আদরের
ভাল নয় সে সময় ও মাঝ রেখা বরাবর
চুলে সাদা বলিরেখা ভারিক্কি চেহারায়
কাকু জেঠু মাসি পিসি মানছে না মনটায়
ইসস যদি ছোট হই! সত্যিই চাই কি
চশমায় বুড়ো চোখ খুঁজে ফেরে আলেয়ায়।
কাহিনী

তারা জ্বলা কলকাতা কল্পকাহিনীকার
ঘুরে ফিরি ফুট পাথ অলি গলি বাই লেন
ফুট ফুটে খুকি মন চলে হাত ধরে কার
চশমা নাকের খাঁজে মতামত লেনদেন।
আমি আমি কই আমি আকাশটা চিনি বটে
সাঁঝের আলোকে চিনি
চেনা ধুলো পোস্টার
চেনা মত উত্তাপ হাওয়ায় দিক বদল
চেনা ডাক এলো না ত
সেল ফোনে বার বার
আমি কি আমিও তবে
নাকি হারালাম পথে
অন্য পথিক কেউ
আমি সেজে কারবার।
পরিচিত

মণিবন্ধে কেজো ঘড়ি শাঁখা পলা ক্ষয়াটে চুড়িরা
পরিপাটি ক্লান্তি মাখা শীর্ণ হাত
কোমরে রুমাল গোঁজা নিপুণ ভাঁজের।
আমি এই ডিসিপ্লিনড ক্লান্তিকে চিনি।
এ আমাকে হোম ওয়ার্ক করায়।
ব্যাগে ভরে যত্নের টিফিন
কপালের ভাঁজে ভাঁজে লেখা থাকে
ক্যাজুয়াল লিভ আর "হাইয়েস্ট মার্কস " পাওয়া
পরীক্ষার খাতা।
চেনা ছাঁদে রোগা আংগুলের নিপুণতা
আমাকে পাঠিয়ে দেয় আলোর উৎসবে
কবিতার, সুর,তাল,ছন্দের বাগানে
ক্রমশ আকাশ ছোঁয়া ডানা হয়ে গিয়ে
অফিস ফেরত ক্লান্ত শাড়ির আঁচল বলে--
যাও মুঠো মুঠো হাততালির সিঁড়িতে পা দিয়ে
সুর্যটাকে ছুঁয়ে এসো।
ভাল ছিল কোন দিন ভাবো দেখি চুপচাপ
ইস্কুলে টেনসান কলেজ পড়ার চাপ
অবুঝ নতুন মুখ নতুন বউয়ের ঘর
রাত জাগা ছোট হাত ভিজে ভোর বিছানায়
ঠান্ডায় পিঠে ব্যথা ক্লান্তি জানান দেয়।
চলে যাওয়া প্রিয় মুখ চেনা কোল আদরের
ভাল নয় সে সময় ও মাঝ রেখা বরাবর
চুলে সাদা বলিরেখা ভারিক্কি চেহারায়
কাকু জেঠু মাসি পিসি মানছে না মনটায়
ইসস যদি ছোট হই! সত্যিই চাই কি
চশমায় বুড়ো চোখ খুঁজে ফেরে আলেয়ায়।
কাহিনী

তারা জ্বলা কলকাতা কল্পকাহিনীকার
ঘুরে ফিরি ফুট পাথ অলি গলি বাই লেন
ফুট ফুটে খুকি মন চলে হাত ধরে কার
চশমা নাকের খাঁজে মতামত লেনদেন।
আমি আমি কই আমি আকাশটা চিনি বটে
সাঁঝের আলোকে চিনি
চেনা ধুলো পোস্টার
চেনা মত উত্তাপ হাওয়ায় দিক বদল
চেনা ডাক এলো না ত
সেল ফোনে বার বার
আমি কি আমিও তবে
নাকি হারালাম পথে
অন্য পথিক কেউ
আমি সেজে কারবার।
পরিচিত

মণিবন্ধে কেজো ঘড়ি শাঁখা পলা ক্ষয়াটে চুড়িরা
পরিপাটি ক্লান্তি মাখা শীর্ণ হাত
কোমরে রুমাল গোঁজা নিপুণ ভাঁজের।
আমি এই ডিসিপ্লিনড ক্লান্তিকে চিনি।
এ আমাকে হোম ওয়ার্ক করায়।
ব্যাগে ভরে যত্নের টিফিন
কপালের ভাঁজে ভাঁজে লেখা থাকে
ক্যাজুয়াল লিভ আর "হাইয়েস্ট মার্কস " পাওয়া
পরীক্ষার খাতা।
চেনা ছাঁদে রোগা আংগুলের নিপুণতা
আমাকে পাঠিয়ে দেয় আলোর উৎসবে
কবিতার, সুর,তাল,ছন্দের বাগানে
ক্রমশ আকাশ ছোঁয়া ডানা হয়ে গিয়ে
অফিস ফেরত ক্লান্ত শাড়ির আঁচল বলে--
যাও মুঠো মুঠো হাততালির সিঁড়িতে পা দিয়ে
সুর্যটাকে ছুঁয়ে এসো।
Tags:
একক কবিতা