প্রত্নজিঞ্জাসা
শুকিয়ে গেলাম ভালবাসা নেই বলে ।
শুকিয়ে যাবে গোলাপি আভার অভাবে
হিরসিমার মতো । ফুসফুস,যকৃৎ সব
থাকবে উবে যাবে হ্রদপিন্ড !
গ্লেসিয়ারের মত গলে
যাবে বিশ্বায়ন নামক উষ্ণতায় ।
কত হাজারবার নগর ধ্বংস হয়েছে
প্রত্নতাত্ত্বিকেরাও জানেনা ।
কয়েক হাজার বছর বাদে প্রকৃতির
অলিক নিয়মে সভ্যতার বাঞ্ছিত শর্তে
বিচ্ছিন্নভাবে বঙ্গপো সাগরের তলায়
পাওয়া গেলেও যেতে পারে তোমার
আমার প্রিয় রাস্তা,করিডর,আসবাব
কতোকি । হরপ্পা মহেঞ্জোদারোর মত ।
তখন সাগর টার অন্য নাম হবে ।
তোমার আমার অস্তিত্ব !!!!
পাওয়া যেতে পারা আমাদেরও জীবাশ্ম ।
দুঃখ এগুলো থাকবে অবিন্যস্ত ছড়িয় ছিটিয়ে ।
এখন কার মতোই শৃঙ্খলাহীন ভাবেই ।
ওরা সে সময় দাঁড়িয়েও সঠিক অনুমান করে নেবে
আমরা সভ্যতার নামে স্থাপন করেছিলাম পতিতালয়
দেব-উদ্যানের মতো এই সুন্দর পৃথিবী টাতে ।
অসুরের মতো ঝাঁপিয়ে পরেছিলাম একে অপরকে
ধ্বংসের ইর্ষাকাতর খড়গ নিয়ে । পাওয়া যেতে-পারে
অনেক আঘাতের চিহ্ন একটাও গোলাপ ফুল ডাইরির
পাতার ভেতর ; কাটখোট্টা শুকনোও পাওয়া যাবেনা ।

শুকিয়ে যাবে গোলাপি আভার অভাবে
হিরসিমার মতো । ফুসফুস,যকৃৎ সব
থাকবে উবে যাবে হ্রদপিন্ড !
গ্লেসিয়ারের মত গলে
যাবে বিশ্বায়ন নামক উষ্ণতায় ।
কত হাজারবার নগর ধ্বংস হয়েছে
প্রত্নতাত্ত্বিকেরাও জানেনা ।
কয়েক হাজার বছর বাদে প্রকৃতির
অলিক নিয়মে সভ্যতার বাঞ্ছিত শর্তে
বিচ্ছিন্নভাবে বঙ্গপো সাগরের তলায়
পাওয়া গেলেও যেতে পারে তোমার
আমার প্রিয় রাস্তা,করিডর,আসবাব
কতোকি । হরপ্পা মহেঞ্জোদারোর মত ।
তখন সাগর টার অন্য নাম হবে ।
তোমার আমার অস্তিত্ব !!!!
পাওয়া যেতে পারা আমাদেরও জীবাশ্ম ।
দুঃখ এগুলো থাকবে অবিন্যস্ত ছড়িয় ছিটিয়ে ।
এখন কার মতোই শৃঙ্খলাহীন ভাবেই ।
ওরা সে সময় দাঁড়িয়েও সঠিক অনুমান করে নেবে
আমরা সভ্যতার নামে স্থাপন করেছিলাম পতিতালয়
দেব-উদ্যানের মতো এই সুন্দর পৃথিবী টাতে ।
অসুরের মতো ঝাঁপিয়ে পরেছিলাম একে অপরকে
ধ্বংসের ইর্ষাকাতর খড়গ নিয়ে । পাওয়া যেতে-পারে
অনেক আঘাতের চিহ্ন একটাও গোলাপ ফুল ডাইরির
পাতার ভেতর ; কাটখোট্টা শুকনোও পাওয়া যাবেনা ।
Tags:
কবিতা