জয়া চৌধুরী













পূজ্যপাদ 


শালগ্রাম এর কোনো কষ্ট নাই
ব্যাটা বামুনের পুঁটলির মধ্যে চড়ে দিব্যি
নাগরদোলার মত এ বাড়ি ও বাড়ি ঘোরে
ভোর বেলা পুজোর লগন হলে
সক্কাল সক্কাল ওই দুটো ফুল জল জোটে।
চান করবার বেলাতেও ওই রকম
ঘরের কুলুঙ্গি তে রইলে
দুপুরবেলার কুয়োর জলেই ঢকঢক
তিথির দিনে শিব মন্দিরে এক কোণে
গুটি সুটি চন্দন জলেও চান হয়ে যাও কখনো
জমিদার বাড়ির পুজোর ব্যাপার আলাদা
একশ আট নিরামিষ ব্যঞ্জন।
সেদিন খুব খাওয়া।
আয়োজন বেশি তাই পুজোয় বসতে প্রায় সন্ধ্যা
তাতে কি
শালগ্রামের কোন খিদে নাই
শালগ্রাম এর কোনো কষ্ট নাই
শালগ্রাম ভারী পূজ্যপাদ মানুষ


পরিচিতি



Previous Post Next Post