দে ব জি ৎ




খাবার ও না, আবার মাথায় দেবার ও নয়
তবে কি ?

ব্যপারটা হইল এমন, দুই চোখ দুই জিনিষ দেখতে পায় আবার মন থকে মুখে কথাগুলো আসার সময় পরিবর্তিত করতে পারে, মানে সহজে যা বলা যায়- মুখে এক মনে এক। অর্থাৎ সুপার হিউম্যান পাওয়ার যাকে কয় আর কি। বর্তমানে ‘মানুষ’ সংখ্যক মানুষের এই পাওয়ার আছে। জেনেটিক না মনে হয়, পারিপার্শ্বিক পরিবেশে মানিয়ে চলতে নিজেই জেনারেট করে ফেলে। অবাক হইতাম আগে যদি হঠাৎ এমন কাউকে দেখলে কিন্তু এই অসাধারন পাওয়ার এখন রাস্তায় ধুলোয় গড়াচ্ছে তাই অবাক হইনা, শুধু হিংসে করি। কেন আমার এই পাওয়ার নেই, এই বলে বহুবার ভগবানের দরবারে ম্যসেজ পাঠিয়েছি ভার্চুয়ালই কিন্তু এখনও পর্যন্ত ভার্চুয়ালইও কোন উত্তর আসেনি।

তবে নিজে থেকে কিছু ভাব আত্মপ্রকাশ পাচ্ছে, ভাবটা এখন এমন দেখাই যে মুখে রাখছি কিন্তু বলছি না, এতে সুবিধা তো কিছুই হল না উলটে মস্তিষ্কের চাপ যথাক্রমে বাড়তাছে আর বাড়তাছে। রক্তচাপ বৃদ্ধি পায় আবার কইমাও যায় তবে কি আর কোনদিনও এমন আমি হইতে পারুম না। প্রশ্ন খালি ঘুরপাক ↔ ঘুরপাক, ধান্দার জন্য যেমন সূর্যের চারপাশে ঘোরে আমিও ঘুরতাছি। এখানেই আমি ব্যাঙ্গে আবার রঙ্গেও…. 

একবার কইয়াছিলাম মস্তিস্ক বিকৃত হতে পারে বিক্রীত নয়। এই বিকৃতকে বিক্রীত করবার চেষ্টা ↔ বিফল ঠিক তখনই নতুন নতুন পদক্ষেপ আর আমি একান্ত একা। সমূহ ভালবাসাটাসা হারাইয়া গেল... বিক্রীত হইবার থেকে বাঁচানোর লগে। বৃত্ত জুড়ে তখন প্রলাপ আর প্রলাপ মাথা নষ্ট করবার লগে। মাস খানেকপর যুদ্ধ বিরতি। 
আমি মুক্ত দুষিত পদার্থ ..... 

প্রাসঙ্গিক আবার অযথা .... এই নিয়ে যখন সমস্যা বাড়তাছিল তখন সমূহ বিপদের সুনামি আইসা হাজির। কিন্তু ততদিনে মস্তিস্ক গরম হইবার উপাদান খালি কইরা লইছিলাম। তাই প্রভাব মুক্ত হইয়া নিজের কাজে মন দিতে পারলাম। শিক্ষা পাইয়া আমি গর্বিত.....

এহেন অসাধারন মননের লোক দেইখা নিজেকে এলিয়ান ভাইবা বসলাম। ব্যাস আর কোন চিন্তা থাকল না। মানুষের এলিয়েন সম্বন্ধে কৌতূহল ↔ আজীবন। সেভাবেই থাকুক তাদের চিন্তন।

শ্রদ্ধার ↔ শ্রাদ্ধ করিয়া তাদের ভাসাইয়া দিয়াছি। কিছুটা হলেও মুক্তি। বাকীটা নিজের সাবধানতা।বড় হইয়া গেছি। এলিয়েনেদেরও বয়স হয়, আমারাও .........

নিজের বলতে অপ্রাসঙ্গিক ↔ আমি
উহাদের, শিক্ষা ↔ স্বভাব ↔ চাহিদা যোগ দিলে এপ্রোপিয়েট দ্বি – চারিতা।
এলিয়ান হইয়া জমজ চোখ দিয়া শুধু দেখব টম ↔ জেরি....

পরিচিতি


Previous Post Next Post