তানভির আহমেদ

20
(৩১)  সন্ধায় দুই মাতাল নেশা করে ঢাকা রোড দিয়ে বাড়ী ফিরছে (একজন একটু বেশি আর একজন একটু কম নেশা করেছে)  
কম নেশাখোর :- দোস্ত রাস্তার এক ধারে আয় পিছন থেকে একটা ট্রাক আসছে।  
বেশি নেশাখোর :- আরে দোস্ত ট্রাক এলে কি হবে?  
কম নেশাখোর :- কি হবে মানে! ট্রাকটি আমাদের উপর দিয়ে যাবে।  
বেশি নেশাখোর :- আরে রাখ দোস্ত কত এ্যরোপ্লেন (বিমান) আমার মাথার উপর দিয়ে গেল আর এ সামান্য ট্রাক আমাদের উপর দিয়ে গেলে কি হবে?     

(৩২)  মানিসক হাসপাতলে সদ্য আসা এক রোগী একমেন কিছু একটা লিখছে এমন সময় ডাক্তার এেসে উপস্থিত হন  
ডাক্তার :- কি খবর! চিঠি লিখছেন নাকি?  
রোগী :- (মুখ না তুলেই) হুঁ   
ডাক্তার :- বেশ, বেশ তা কার কাছে লিখছেন?  
রোগী :- আমার কাছেই  
ডাক্তার :- (কৌতূহলী হয়ে) আছ্ছা কি লিখছেন শুনি?  
রোগী :- (বিরক্ত হয়ে) আপিন নিশ্চয় একটা পাগল, নয়তো আপনার মাথা খারাপ আজ লিখে চিঠি পোষ্ট করব, দুদিন বাদে তা পাব তারপর খুলে পড়ব না পড়ে তো বলেত পারবো না কী লিখা আছে?     

(৩৩)  ১ম বন্ধু :- জানিস, অক্সিজেন ছাড়া মানুষ বাঁচতে পারে না। ১৭৭০ সালে এটা আবিষ্কৃত হয়েছিল।  
২য় বন্ধু :- সত্যিই ! তার আগে মানুষ বাঁচত কি করে?     

(৩৪)  ১ম পাগল :- আচ্ছা বলতো নদীতে যদি আগুন লাগে তাহলে মাছেরা কোথায় যাবে? 
 ২য় পাগল :- তাও জানিস না বুঝি ! গাছে উঠবে।  
২য় পাগল :- আরে বোকা ! মাছ কি গরু নাকি যে গাছে উঠবে।    

(৩৫)  ছিনতাইকারী :- ঝটপট বলুন প্রাণ দেবেন নাকি টাকা?  
পথিক :- প্রাণটাই নাও , টাকা দিলেএই বুড়ো বয়সে খাব কি?    

(৩৬)  ক্রেতা :- হাঁসের ডিম আছে?  
বিক্রেতা :- নাই? 
ক্রেতা :- ওই তো খাঁচায় ভরা হাঁসের ডিম।  
বিক্রেতা :- ওগুলো হাঁসের না হাঁসির ডিম।     

(৩৭)   বিচারক :- তুমি নিরীহ লোকটার গায়ে হাত তুলেছ কেন?  
আসামি :- আল্লাহর কসম, হাত তুলিনি স্যার , আমি কেবল কয়েকটা লাথি মেরেছি।     

(৩৮)  শিক্ষক ছাত্রকে পড়া জিজ্ঞেস করলে বরতে পারল না ।  শিক্ষক রাগ করে বললেন, তুমি কি বাসায় পড়?  
ছাত্র :- না স্যার !  
শিক্ষক :- কেন পড় না ?  
ছাত্র :- স্যার পরলে ব্যাথা পাই তাই।     

(৩৯)  শিক্ষক :- বলতো 'সামথিং ইজ বেটার দান নাথিং ' এর অর্থ কি?  
ছাত্র :- স্যার! সামসুদ্দিনের বেটার নাতিন।   
  
(৪০)  সুলতান :- কিরে মিজান ! সুন্দরবনের সিনারি কেমন দেকলি?  
মিজান :- আরে বলিস না ঝোপ ঝাড় আর জঙ্গলের জন্য কোন সিনারি দেখা হলো না। 
    
(৪১)   তালেব :- কি রে পিপলু, দড়ি নিয়ে দৌড়াচ্ছিস কেন?  
পিপলু :- আত্মহত্য করতে গিয়েছিলাম। কিন্তু গাছে একটা শাপ দেখে পলিয়ে এলাম। 
    
(৪২)   (Voice Change) পরীক্ষার হলে একজন পরীক্ষার্থী হাটাৎ জোরে চিৎকার দিয়ে উঠল। 
শিক্ষক :- তুমি এত জোরে চিৎকার দিলে কেন?  
ছাত্র :- স্যার, প্রশ্নে লেখা আছে ভয়েস্ চেঞ্জ  কর।     


(৪৩)  শিক্ষক :- যেকানে কিছুই জন্মায়না তাকে মরুভূমি বলে। বুঝেছ? 
ছাত্র :- বঝেছি স্যার ।  
শিক্ষক :- তাহলে একটা উদাহরন দাও।  
ছাত্র :- আমার দাদুর মাথার টাক স্যার।   
   
(৪৪)  ছেলে :- বাবা, মনে আছে, তোমাকে যে কলেজ থেকে বের করে দেয়া হয়েছিল- সেই ঘটনা আমাদের একবার বলেছিলে?  
বাবা :- হ্যাঁ, কেন?  
ছেলে :- না, ভাবছি- ইতিহাস কিভাবে ঘুরে ঘুরে আসে?   
   
(৪৫)  কানের অপারেশন করার পর   
ডাক্তার :-আপনার কানের অপারেশন শেষ। এখন কেমন শুনছেন?  
রোগী :- খুব ভালো।   
ডাক্তার :-আমার ফি---টা------  
রোগী :- জি------কিছু বলছিলেন?  

Previous Post Next Post