
কয়েকটি
০১
আগোছালো পঙতি আমি,
একটি পৃষ্ঠা পড়ে
কিভাবে খুঁজতে
পারো রহস্য খনিজ!
০২
তাঁকে আমি চিনি না
কেউ জানেনি তাঁর
রূপ সুমহান
মৃত্যুর আগে,
'সত্য' যার নাম ।
০৩
সামান্য অনুযোগ নিয়ে
বলি, দুর প্রবাসে যে
রয়েছো নিবিড়, সম্ভব
হলে একবার দেখে যেও ।
০৪
তবে তাই হোক, ঘেয়ো
নীল মেদোমাছি নিয়ে
যাক হাস্নাহেনার সব ঘ্রাণ
আহুতি দিলাম
প্রিয় কুমন্ত্রের ধূপে ।
০৫
আয়ুর আধেক পথে
নিরালার ঝিল,
তপস্বার বৃষ্টিতে ধুয়ে
যাক পাপ, বাকি
আয়োজনে
পথ হাঁটছে একলা ।
তোমাকে দেখিনি
কেউ
এমন করে ভেবেছো? পবিত্র
চিহ্নের পথ নিরিবিলি হেঁটে গেছে
পরিযায়ী সুর তুলে
দুরের পূর্বগাঙ পাড়ে? একই
মাঝির নৌকা, আমি যদি গলুইয়ের
জলে, তুমি বসে ছইয়ের মাচাঙে!
অনেক স্রোতের সাথে
জীবনের দর কষাকষি, একই
বাতাস ছুঁয়ে কত কি দেখেছি,
ভুল করে একবারও তোমাকে দেখিনি!
চিহ্নের পথ নিরিবিলি হেঁটে গেছে
পরিযায়ী সুর তুলে
দুরের পূর্বগাঙ পাড়ে? একই
মাঝির নৌকা, আমি যদি গলুইয়ের
জলে, তুমি বসে ছইয়ের মাচাঙে!
অনেক স্রোতের সাথে
জীবনের দর কষাকষি, একই
বাতাস ছুঁয়ে কত কি দেখেছি,
ভুল করে একবারও তোমাকে দেখিনি!
ঢেউয়ের
কুলুঙ্গীতে
আশাবাতি,
মোহনার
মেঘ, অপার্থিব নিঃশ্বাসে
তারাদের মাল্যদান সভা ।
বেঁচে আছি, নির্মেদ বাক্যে বলি,
'ভালোবাসা, উৎসের আলো ।'
মেঘ, অপার্থিব নিঃশ্বাসে
তারাদের মাল্যদান সভা ।
বেঁচে আছি, নির্মেদ বাক্যে বলি,
'ভালোবাসা, উৎসের আলো ।'
অন্ধকার
উদ্যানে যদি কেউ
টেনে ধরে হাত, আমাকে
যেতেই হবে দোলনার কাছে
সেখানে ঘাসের রঙ
এটেল খয়েরি, ব্যবহৃত
টেনে ধরে হাত, আমাকে
যেতেই হবে দোলনার কাছে
সেখানে ঘাসের রঙ
এটেল খয়েরি, ব্যবহৃত
পেপারের
চারপাশে চকচকে চোখ,
অভ্যস্ত হাতে হাত ঘুরে আসে
কালো ত্বক, বাদামী আঁশের ক্যানাবিস
অন্ধকার কাছে এলে
একা কোন বাগানে যেও না ।
অভ্যস্ত হাতে হাত ঘুরে আসে
কালো ত্বক, বাদামী আঁশের ক্যানাবিস
অন্ধকার কাছে এলে
একা কোন বাগানে যেও না ।
- ঢাকা -
সুচিন্তিত মতামত দিন