
ব্রততী
সীমানা পাঁচিল ছিল না, পাশাপাশি উঠোন
আমার সজনে ডগায় তোমার ঝিঙ্গেফুল---
অংশাংশি ভোরের শিশির আর রোদ;
বর্ষার কাদাজল, দেবদারু ছায়া
বাহ্যরেখায় নুয়ে ছিল একজোড়া পেঁপে অকঞ্চুক
দারুণ কৈশোরে কখনো প্রলুব্ধ চোর কিম্বা ডাকাত সেজেছি
ঝিঁকরা উঠোন ছাড়িয়ে ঢুকেছি ললিত অন্দরে
ছুঁয়ে থেকেছি তোমার আরো গভীর অরণ্যে নিষেধের অন্তর্বাস
সেই সব দিন আজ ভোরের শিশিরে টলটল শুয়ে থাকে
কোন এক ভোরে দেখি উঠোনটা নেই আর উঠোনে---
কাঁটাতার শুয়ে আছে হৃদয়ের মাঝামাঝি
এভাবেই রং বদলে যায় চিরচেনা পৃথিবীর
দৃষ্টির চৌকাঠ পেরিয়ে গেলে একজোড়া ফর্সা পা...
- ঢাকা -
সুচিন্তিত মতামত দিন