
গ্রন্থিচুত্য সম্পর্ক
সম্পর্কগুলো ক্রমশই গ্রন্থিচুত্য হচ্ছে । চন্দ্রিমায় যেমন আবছায়া হয়ে থাকে ফুল ,লতা বৃক্ষ আর কাঁচপোকা তেমনি পলকা আলোর আবডালে চলে যাচ্ছে শেকড় ,সুখের গভীরতা ভরাট হচ্ছে একাকীত্বে আর হতাশায় ।এভাবেই মুলত শুরু খণ্ড নাটকের ,
শেষ অংকে খুব ধীরে কাহিনী এগোয়, আবেশ সৃষ্টির পর,পাল্টে যায় দৃশ্যপট হাজার শকুনের উন্মাতাল নৃত্য , নিশ্চুপ দর্শক ।আচমকা চমক ! নাট্যকার ইতি টানার আগে পুনশ্চ লিখে কিছু দৃশ্যের অবতারণা করেন আবেগে আপ্লুত দর্শক করতালি ভুলে নির্বাক চেয়ে থাকে পর্দায় দেখে্, থেমে গেছে শকুনের উল্লাস , রাতের আকাশে হাজার জোণাক আর লাল- সবুজ প্রজাপতি ওড়ে অন্ধকার মিলায় আলোর মিছিলে ।
জমানো আবেগে জোয়ারের উন্মত্ততা। নিরেট পলির বুকে নবীন ঘাসফুল দোলে দখিণা হাওয়ায় , একটা স্বপ্নিল মুগ্ধতা যেন চাঁদোয়ায় দেখা ফুল ,জোণাক আর জলজোছনা ।
ঢাকা।
সুচিন্তিত মতামত দিন