
আলোকপ্রপাত
আজকাল প্রায়ই স্বপ্নাক্রান্ত প্রবণতাগুলো চেপে বসে। ঘুম চোখে জৈবিক বিস্ময়গুলো ছিটকে পড়ে এখানে সেখানে। তাল তাল অন্ধকারে কেঁপে ওঠে নির্মাণাধীন আশ্রয় ও স্বপ্ন। ঘুর্ণির মতো ঘিরে রাখে জলে ডোবা অগ্নিগিরির গর্জন।
রাতের তুফান আঙুল তুলে, বাতাসে আগুন বাজায়। ইচ্ছের গরমে সিদ্ধ হয় ভালোবাসা। অভিজ্ঞতার অনুভবে চমকে ওঠা! বারে বারে আগুনের মেঘ দেখে, নিরুদ্দেশ হয়ে যাওয়া পেশীচক্রের ইচ্ছের কুয়াশায়।
ইদানিং শূন্যতার প্রহার, স্হির করে পাথর শিল্পে। শস্যক্ষেতের আলপথ ধরে হেঁটে যায় পুষ্টিহীনতায় ভোগা একাকীত্ব। ঘুম ভেঙে যাওয়ার সময়স্রোত হবে ক্রমশ আরও দূরগামী।
অদৃশ্য আলোকপ্রপাতে কষ্টে থাকা একটি গঙ্গাফড়ি।
যখন তখন
কান পাতে আগ্রহ, ঘুমের মাঝেও। যায় না ফিরে সুদূরে ভাসা ক্লান্ত মধুর সুর।
... ছাদ বারান্দায় ছড়িয়ে থাকে, ভেজা ভেজা উদ্দাম ইচ্ছেরা। আততায়ী রোদের উত্তাপে হারায় জলের অনুগুলো!
যখন বাক্স বন্দী হয়, শুকনো ভাঁজ করা সৌজন্য কুয়াশার চাদর।
তখন আয়েশ এসে পা নাচায়, শীতল পাটিতে বসে বৈশাখী তাল পাখার তালে।
বরিশাল ।
বেশ। ইচ্ছেরা আরো ছড়াক। আয়েস আরো পা নাচাক।
উত্তরমুছুনবেশ লেখা দুটি ।
উত্তরমুছুনসুচিন্তিত মতামত দিন