
একটি মেয়ে ও অনেকগুলো তারা
একটি তারা খসে পড়েছিল
চলন্ত বাসের পাটাতনে চোখের জল হয়ে।
আরেকটি তারা টুপ করে ডুবে গেছিল,
অচেতনতার অন্ধকারে রক্তের ফোঁটা হয়ে।
তেইশ বছরের পুরানো এক আকাশ মেয়ে শরীর থেকে
একটা একটা করে তারাগুলো হারিয়ে যাচ্ছিল,
নগ্ন পুরুষত্বের অশ্লীল উল্লাসে।
সাক্ষী ছিল লজ্জাহীন শীতের কুয়াশা মাখা রাতের আঁধার,
ছায়াঘেরা যমুনার তীর, স্থবির গাছ, বধির রাজপথ, মৃত মানবিকতা।
এককিনী দামিনীর রক্তাক্ত দেহ জুড়ে
ছয় নরপিশাচ তারা নেভা অন্ধকারে লিখছিল স্ফূর্তির মহাকাব্য।
মহাভারতের দেশ আমাদের,
পুরাকাল থেকেই বারেবারে অপমনিতা, ধর্ষিতা, আমরা মেয়েরাই।
তফাত একটাই, আজকের নপুংসক ইন্দ্রপ্রস্থে কোন কৃষ্ণ এগিয়ে আসেনি ।
কলকাতা ।
তফাত একটাই, আজকের নপুংসক ইন্দ্রপ্রস্থে কোন কৃষ্ণ এগিয়ে আসেনি ।
উত্তরমুছুনদুর্দান্ত বিশ্লেষণ ।
সুন্দর লেখা ।
উত্তরমুছুনসুচিন্তিত মতামত দিন